স্মার্ট লাইফস্টাইল: ব্যক্তিত্বের নানা দিক ও না বোধক ব্যক্তিত্ব হতে আত্মরক্ষা – Creative IT Blog
Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611
Home / ফিচার / স্মার্ট লাইফস্টাইল: ব্যক্তিত্বের নানা দিক ও না বোধক ব্যক্তিত্ব হতে আত্মরক্ষা

স্মার্ট লাইফস্টাইল: ব্যক্তিত্বের নানা দিক ও না বোধক ব্যক্তিত্ব হতে আত্মরক্ষা

জীবন কারো কাছে অসম্ভব আনন্দময়, কারো কাছে যুদ্ধের নামান্তর আবার কারো কাছে হতাশাজনক। মানুষকে যদিও বলা হয় সৃষ্টির সেরা জীব জন্ম, মৃত্যু আর সম্পর্ক ছাড়া বাকি সবকিছুর উপর তার নিয়ন্ত্রন রয়েছে। কিন্তু মানব ব্যক্তিত্ব কিন্তু সবসময়ই রহস্যময়। আর তা বছরের পর বছর ভাবিয়ে চলেছে মনোবিজ্ঞানীদের।

আচ্ছা জানেন কি মনোবিজ্ঞানের জটিলতা নিয়ে সর্বপ্রথম কে গবেষণা করেছিলেন ? কেন জানি মনোবিজ্ঞান  এর কথা মাথায় এলেই মনে ভেসে উঠে Sigmund Freud  (সিগমুন্ড ফ্রয়েড) এর নাম। তাকে মডার্ন সাইকোলজির জনক বলা হলেও। মনোবিজ্ঞানের জনক হলেন Wilhelm Wundt (উইলহেম ওয়ান্ট)।

কিভাবে গড়ে উঠে ব্যক্তিত্ব তার নিশ্চিত কারণ একমাত্র স্রষ্টা ছাড়া কেউ বলতে পারবেন না। বিজ্ঞানীদের অভিমত কখনো জীনগত কারণে, কখনো দৈহিক কারণে, কখনো শিক্ষায়, কখনো পরিবেশ ও বেড়ে উঠার ধরণ বিবেচনায় ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে।

আসলে পৃথিবীতে ঠিক কত ধরণের ব্যক্তিত্ব আছে, জানেন কি? বিজ্ঞানীদের অভিমত পৃথিবীতে ১৬ ধরণের ব্যক্তিত্বের মানুষের খোঁজ পাওয়া যায়। ভাবতেও পারিনা ঠিক কতদিন গবেষণা করতে হয়েছে বিজ্ঞানীদের এই ১৬ ধরণের ব্যক্তিত্ব খুঁজে বের করতে। তবে জানতে তো বাঁধা নেই কোন তাই না।

চলুন তবে করি সামান্য ব্যক্তিত্বের অনুসন্ধান।

বিশ্লেষক ব্যক্তিত্ব (Analyst):

আর্কিটেক্ট ( কাল্পনিক ও কৌশলগত ভাবে সচেতন, প্রত্যেক কাজে সুষ্ঠু পরিকল্পনায় বিশ্বাসী )
লজিশিয়ান ( জ্ঞানপিপাসু ও উদ্ভাবনে বিশ্বাসী)
কমান্ডার (কঠোর নেতৃত্বের অধিকারী, পথ খুঁজে না পেলে পথ গড়ে নেওয়ায় বিশ্বাসী)
ডিবেটার (স্মার্ট ও কৌতূহলী যে কোন মতামত প্রমান ছাড়া মানতে নারাজ)

কূটনৈতীক ব্যক্তিত্ব (Diplomat):

উকিল (Advocate) : ( শান্ত, রহস্যবাদী ও আদর্শবাদী)
মধ্যস্ততাকারী (Mediator) : ( কাব্যিক, বিনয়ী ও কল্যাণে বিশ্বাসী)
নায়কোচিত (Protagonist): ( আকর্ষণীয় চেহারা ও সেরা বক্তা)
প্রচারে বিশ্বাসী (Campaigner): ( মিশুক, সামাজিক ও তার সাথে সময় কাটাতে গিয়ে কখনো
ক্লান্তি অনুভব করবেন না)

রক্ষণশীল ব্যক্তিত্ব (Sentinel):

লজিশিয়ান (Logistician): (বাস্তব ও প্রামান্য সত্যের উপর ভিত্তি করা ব্যক্তিত্ব যাদের  বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই)

রক্ষক (Defender) :  (নিবেদিত প্রাণ ও আন্তরিক ভাবে রক্ষণশীল ব্যক্তিত্ব,

ভালোবাসার মানুষদের রক্ষা করতে সর্বদা নিয়োজিত)

প্রশাসক (Executive):  ( দক্ষ প্রশাসক, যে কোন ধরণের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা

ও পরিচালনায় সুদক্ষ)

দূত (Consul):  (আন্তরিক,সামাজিক, জনপ্রিয়- যে কারো সাহায্যে সদা তৎপর)

 অভিযাত্রিক ব্যক্তিত্ব (Explorer):

শিল্প কুশলী ব্যক্তিত্ব (Virtuoso): (সাহসী ও বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনে দুঃসাহসী, যে কোন ধরণের যন্ত্রাংশ ব্যবহারে অভিজ্ঞ)

দুঃসাহসিক ব্যক্তিত্ব (Adventurer): (নমনীয় ও মনোমুগ্ধকারী, নতুন কিছুর খোঁজ ও অভিজ্ঞতা অর্জনে সর্বদা ব্যক্ত )

উদ্যোগী ব্যক্তিত্ব ( Entrepreneur): ( বিচক্ষণ, উদ্যোগী, দূরদর্শী ব্যক্তিত্বের অধিকারী,যিনি সবসময় জীবনকে পুরোমাত্রায় উপভোগ করতে চান)

মনোরঞ্জক ব্যক্তিত্ব (Entertainer): চটপটে, উদ্যমী, এবং উৎসাহী মানুষ, যার চারপাশের মানুষ কখনোই বিরক্ত হয় না)

নেতিবাচক সঙ্গ ? এড়াতে না পারলে নিয়ন্ত্রনেই বিজয় !

কখনোই নিজের মানসিকতাকে অন্য কোন ব্যক্তির নেতিবাচক প্রভাবে অংকুরেই বিনষ্ট হতে দিবেন না। নিজের স্বপ্ন কে বাঁচিয়ে রাখুন, বিরোধী যে কারো মতামত কে এমন ভাবে এড়িয়ে যান যেন আপনি শুনেও শুনেন নি, বুঝেও বুঝেন নি। যেন নিজের আত্মঘাতি মন্তব্যের রোষে নেতিবাচক মন্তব্যকারী ব্যক্তি নিজেই জ্বলে মরে।

মাইকেল বেসি জনসন, ‘ইনফিনিটি সাইন অবলম্বনে’    

নেতিবাচক মানুষ মহাকাশে উপস্থিত ব্ল্যাক হোলের অনুরূপ – তাদের চারপাশের সব কিছুকে পাত্তা না দিয়ে নিজেদের আত্মকেন্দ্রিকতায় সবাইকে নিজেদের নেতিবাচকতায় গ্রাস করতে চায়।

প্রথমে একজন নেতিবাচক ব্যক্তি কিভাবে আপনাকে আঘাত করতে পারে তার কারণ গুলো অনুসন্ধান করুন। সম্ভাব্য আঘাতের উপায় গুলো হল আপনার কাজের বিরোধিতা করে, জনসম্মুখে আপনাকে নিচু করার চেষ্টা করে। যদি কোনভাবেই আপনি নেতিবাচক ব্যক্তিকে পাত্তা না দেন তবে আপনার বিরুদ্ধে গুজব সৃষ্টি করে। সর্বশেষ তাও যদি আপনি না দমেন তবে আপনার নিকট কোন মানুষকে ঘিরে সৃষ্টি করে অপপ্রচার।

সুতরাং, কীভাবে আপনি এই ধরনের লোকেদেরকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন, যখন একজন মানুষ হিসেবেও  তাদের প্রতি সম্মান দেখানোও কঠিন হয়ে পড়ে ? এই ধরণের মুহূর্তে আপনাকে ধৈর্যের সাথে প্রতিকূল পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হবে। নিজের অসন্তোষকে পরাজিত করে আত্মবলে বলীয়ান হতে হবে।

সচেতনভাবে একজন নেতিবাচক মানুষকে  প্রতিহত করতে প্রয়োজন তার আত্মতুষ্টি অর্জনের পথকে প্রতিহত করা। তাদের নেতিবাচক ব্যবহারে প্রতিক্রিয়া দেখানোর অর্থই হচ্ছে তাদের আরও উৎসাহিত করা।

নেতিবাচক মানুষের মনোভাবকে যেমন একেবারে বদলানো সম্ভব নয় তেমনি একদিনেই আত্মনিয়ন্ত্রনে অভ্যস্ত হয়ে পরা সম্ভব নয়। ধাপে ধাপে এই বিরূপ পরিস্থিতি থেকে উভয় পক্ষকেই বের হয়ে আসতে হবে।

নেতিবাচক লোকদের প্রভাব এড়াতে ১০ টি উপায় অবলম্বন করতে পারেনঃ

কোন কথা বা ব্যবহার ব্যক্তিগতভাবে গ্রহণ করবেন না

“কোন কিছু ব্যক্তিগত ভাবে নিবেন না”- কাজটি করার চেয়ে কথাটি বলা অনেক সহজ। কিছু নেতিবাচক মানুষ আপনার সাথে এতো বিরক্তিকর আচরণ করে যে ধৈর্য রাখা কঠিন হয়ে পরে। তবু চেষ্টা করুন নেতিবাচক মানুষের সাথে সুন্দর ব্যবহার করতে। মনে রাখবেন  নেতিবাচক মানুষ এর কোথায় আপনি যতই প্রভাবিত হবেন, প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন সে ত্তই আপনার সাথে চড়াও হবেন।

নেতিবাচক আচরণকে  কখনো যুক্তি দিয়ে বিচার করবেন নাঃ

অনেকেই দ্বন্দ্ব বা তর্ক করা পছন্দ করেন না; এই দ্বন্দ্ব এড়াতে অনেকে নেতিবাচক মানুষের সাথে যুক্তির আলোকে আলাপ করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা করেন। মনে রাখবেন নেতিবাচক মানুষের একটি লক্ষণ হচ্ছে নিজেকে বড় করে দেখা, তাকে আপনি কখনোই নিজের মত থেকে সরাতে পারবেন না। তাই তাদের সাথে তর্কে যনা জড়ানোই  বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

তাদের কথা শুনুন, নিজের কথা শোনানঃ

প্রত্যেক নেতিবাচক ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে নেতিবাচক কথা বা কাজ করেন না। তাই কোন প্রতিক্রিয়া দেখানোর আগে একটু হলেও ভাবুন কেন, তারা কেবলনেতিবাচক চিন্তাভাবনার বশবর্তী হয়ে রয়েছেন। প্রথমে তাদের কথা শুনুন ও পরবর্তীতে নিজের কাজের পিছনে কারণ জোর দিয়ে ব্যাখা করুন যেন আপনার কথা শুনতে তারা বাধ্য হয়। এমন হতেই পারে হয়তো আপনার সম্পর্কে না জেনেই কেউ নেতিবাচক উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন। তিক্ততা এড়িয়ে নেতিবাচক ব্যক্তির সাথে আলাপ করুন, হয়তো সৃষ্টি হবে কোন সু সম্পর্কের।

সহানুভূতিশীল হোনঃ

আগেই বলা হয়েছে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া কারো সর্বক্ষণের অভ্যাস এমন ধরে নেওয়া ঠিক হবে না। হতে পারে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া কারো সাময়িক সমস্যার প্রতিফলন।  সমস্যার ধরণ হতে পারে ব্যক্তিগত, আর্থিক, কাজের চাপ বা অন্য যে কোন কিছু। হতে পারে নেতিবাচক ব্যবহার কারো হতাশার বহিঃপ্রকাশ, অথবা ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া। শুধুমাত্র সহানুভূতি বা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কই পারে এমন পরিস্থিতি থেকে কাউকে মুক্ত করতে পারে।  

প্রয়োজন বোধে নিজেকে সবার থেকে  আলাদা করে নিনঃ

ঘন ঘন নেতিবাচক আচরণের সম্মুখীন হওয়ার ফলে যে কেউ মানসিক এবং শারীরিকভাবে ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্ত হতে পারে। আমরা যখন অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি, যখন কোন ব্যক্তি আমাদের স্নায়ুর উপর চাপ প্রয়োগ করে তখন তাদের থেকে দূরে থাকাই বাঞ্ছনীয়। সব কিছুর একটি নির্দিষ্ট সহ্য সীমা আছে; বিরূপ পরিস্থিতি এড়িয়ে যাওয়াতে লজ্জাবোধ করা বা ঘটনাটি উপেক্ষা করার মাঝে দোষের কিছু নেই।

হাসতে পারাঃ

কখনো কখনো নেতিবাচক ব্যাক্তিত্ব গড়ে উঠার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা হিসেবে কাজ করে বড় ছোট থেকে বেড়ে উঠার পরিবেশ।  সেই পরিবেশ এর প্রভাবেই একজন ব্যক্তি যে কোন বিষয়ে খারাপটাই  আগে ভেবে বসেন। আপনার হাসিতে যখন আত্মবিশ্বাস প্রকাশ পায় তখন নেতিবাচক কোন উক্তি বা ব্যবহার চ্যালেঞ্জের সম্মুক্ষীন হয়। তাই হাসতে থাকুন।

পরিণত মানসিকতার পরিচয় দিনঃ

যখন কোন নেতিবাচক ব্যক্তি নিজেকে একটি চ্যালেঞ্জ বা হুমকি হিসাবে উপস্থাপন করেন, তখন আবেগপ্রবণ বা অপমানজনক হয়ে প্রতিউত্তর দেওয়া খুবই স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, কিন্তু নিজের পরিণত মানসিকতার পরিচয় দিয়ে আপনি যদি তাকে বুঝান বা হেসে তাকে বলেন চলুন ভাই ঘুরে আসি। দেখুন ধীরে ধীরে সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

কারো সম্পর্কে না জেনে তার সম্পর্কে পূর্বানুমান বা বিচার করতে বসবেন নাঃ

সত্যি কথা বলতে ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে বড় হয়ে ভিন্ন ভাবে আমাদের মনোভাব বিকশিত হয়।  তাই সামান্য মতান্তরেই তর্ক লেগে যায়। আর নেতিবাচক ব্যক্তিকে এক নজরেই অপছন্দ করে ফেলার মত ঘটনা ঘটে যায়। কারো সম্পর্কে ভালো মন্দ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে নিজেকে খানিকটা সময় দিন। কারো সম্পর্কেই না জেনে পূর্বানুমান বা বিচার করে বসবেন না।

ইতিবাচক আবহ বজায় রাখুনঃ

একটি কথা আপনারা হয়তো শতবার শুনে থাকবেন, –

” তাই নিয়ন্ত্রন করো যা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।”

এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করুন ও বজায় রাখুন যেন তা ইতিবাচক আবহ তৈরি করে। ইতিবাচক আবহ সৃষ্টির মাধ্যমে যে কেউ দুই ভাবে উপকৃত হতে পারেঃ

  1. ইতিবাচক আবহ আপনাকে নেতিবাচক প্রবাহ হতে রক্ষা করে।
  2. নেতিবাচক ব্যক্তিত্বের মানুষকে ইতিবাচক করতে তাদের মতামত ও কাজের গুরুত্বকে উপলদ্ধি করান।

যে কোন পন্থাতেই নেতিবাচক ব্যক্তিকে ইতিবাচক মনোভাবের অধিকারি করতে প্রয়োজন ইতিবাচক বলয় সৃষ্টি করা।

দৃঢ় ও বাস্তব সম্মত দৃষ্টি বজায় রাখুনঃ

একজন সহানুভূতিশীল ও দায়িত্ববান মানুষের হিসেবে কোন ব্যক্তির প্রতিমুহূর্তেই প্রচেষ্টা থাকে একজন নেতিবাচক ব্যক্তির নেতিবাচক ধারনাকে  ইতিবাচক ধারনাতে রূপান্তরিত করা। আপনার ইতিবাচক ধারণাই আপনার মূল্যবোধ সৃষ্টি করে, আপনাকে একজন সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে। যদি কেউ প্রতি মুহূর্তে আপনার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও ব্যবহারকে আঘাত করে। তাহলে তার সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

যদিও এইরকম মতামত আপনার কাছে কঠোর মনে হতে পারে, তবে আপনাকে বুঝতে হবে যে ভবিষ্যতে অনেকেরই আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে। তাই কোনভাবেই আপনার  কোন নেতিবাচক ব্যক্তির সাথে আপস করা ঠিক হবে না।

আজ এই পর্যন্তই ।  ভবিষ্যতে আপনার সাথে দেখা  হবে  নতুন কোন লেখা নিয়ে। ততদিন প্রিয়লেখার সাথেই থাকুন।

 

 

 

 

 

 

   

About Naseeb Ur Rahman

Check Also

কথা বলবার সময় আমরা ‘অ্যা’, ‘উম’ এসব উচ্চারণ করি কেন?

কথা বলবার সময় আমরা অনেকেই মুখ দিয়ে ‘অ্যা’, ‘উম’ ইত্যাদি আওয়াজ নিঃসরণ করে থাকি। এর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *