২০১৮ সাল : শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল যা মাতাবে প্রযুক্তি বিশ্ব – Creative IT Blog
Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611

Notice: Trying to access array offset on value of type bool in /home1/cjsmpham/_addon/priyolekha.com/wp-content/plugins/taqyeem/taqyeem.php on line 611
Home / ফিচার / ২০১৮ সাল : শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল যা মাতাবে প্রযুক্তি বিশ্ব

২০১৮ সাল : শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল যা মাতাবে প্রযুক্তি বিশ্ব

চলে এলো বর্ষ ২০১৮। এই মুহূর্তে কি ভাবছেন আইটি বিশেষজ্ঞরা? ইন্ডাস্ট্রিতেই  বা চলছে কাদের খোঁজ? একদিকে চলছে যেমন আইওটি’র জয় জয়কার ঠিক তেমনি মানুষ খুঁজছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ঝলক সোফিয়ার মত হিউম্যানয়েডের মাঝে। প্রযুক্তি বিশ্বের মাঝে আইটি দক্ষতায় আপনার অবস্থান ঠিক কোথায়। যদি জানেন তবে আপনি অবশ্যই ভাগ্যবান, যদি না জানেন তবে আজই ঝাঁপিয়ে পড়ুন নবউদ্যমে, কারণ আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার কি আপনার স্বপ্ন না আপনার বাবা-মা’র নির্ধারিত সরকারি চাকরি নামক সোনার হরিনের পিছনে ছুটে নিজের উদ্যম হারানো তা কিন্তু আপনার উপরই নির্ভর করে।

তবে চলুন আজ আমরা জানি ২০১৮ সালের শীর্ষ ১০টি  আইটি স্কিল নিয়েঃ-

কম্পিউটার সায়েন্স ও ডেটা সায়েন্স

বর্তমানে আমরা এমন একটি জগতে বাস করছি যেখানে প্রায় প্রতিটি মোবাইল ডিভাইস এক ধরনের পার্সোনাল ডেটা অ্যাসিস্ট্যান্ট (PDA) বা মিনি কম্পিউটার ডিভাইসে রূপান্তরিত হয়েছে, আপনি আপনার ফোনটিকেই কম্যুনিকেটর হিসেবে ব্যবহার করছেন। ডিভাইস থেকে ই-মেইল পাঠাচ্ছেন/ চেক করছেন, এমনকি গ্রাফিক্যাল ডিজাইন করছেন। এই যে নানা ধরনের অ্যাপস ও প্রোগ্রাম তা বানাতে অবশ্যই কার্যকর ভূমিকা রাখছে সিএসই গ্রাজুয়েটরা। এছাড়াও প্রয়োজনীয় তথ্য, উপাত্ত ও স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিপোর্ট পেতে প্রতিটি কর্পোরেট ও মিডিয়ার প্রয়োজন পড়ছে প্রতিমুহূর্তেই নিজস্ব ডেটা সায়েন্টিস্টদের সহায়তা । তাই কম্পিউটার বিজ্ঞানের এই মৌলিক ক্ষেত্র দুইটিতে সাধারণ ও বিশেষায়িত দক্ষতার বিকাশের গুরুত্ব মোটেও কল্পনাপ্রসূত নয়।

সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং

২০১১ সালে, সেলিব্রিটি প্রাতিষ্ঠানিক পুঁজিবাদী মার্ক এন্ড্রিসেন  ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি উল্লেখযোগ্য নিবন্ধে তুলে ধরেন সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং এর ভূমিকা। নিবন্ধটির নাম ছিল, “Why Software Is Eating the World”। সফটওয়্যার কোড ক্লাউড-ভিত্তিক সিস্টেম, মোবাইল ডিভাইস, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং স্মার্ট যন্ত্রপাতিগুলির মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন মনোযোগ জাগিয়ে তোলার সাথে সাথে আন্দ্রেসেনের প্রেক্ষাপটে পরবর্তী বছরগুলোতে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। এটি সম্পর্কে কোন সন্দেহ নেই: প্রতিভাবান কোডারের প্রয়োজন শুধুমাত্র বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।

শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল

সাইবার সিকিউরিটি

প্রায় প্রতিদিনই আমরা কোন না কোন ডেটা সার্ভার ব্রীচ বা তথ্য হ্যাকিং ঘটনা সম্পর্কে ছোটবড় খবর শুনতে পাই। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রসারে এই ঘটনা গুলো সম্পর্কে জানতে পারা বর্তমান সময়ে খুবই স্বাভাবিক। তবুও এমন অনেক ঘটনাই ঘটে যার কোন খোঁজ চার দেয়ালের বাইরে আসে না। বিশেষ করে বড় বড় কর্পোরেট বা ব্যাংক প্রায় সময়ই সাইবার আক্রমণের শিকার হন। সেলিব্রিটিদের সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার প্রচেষ্টা চলে। চলে সাইবার বুলিং ও ব্ল্যাকমেইলিং এর মত সাইবার ক্রাইম। এমনকি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়ও চলে রাষ্ট্রায়ত্ত সাইবার অ্যাটাক। যা এমন কি কোন দেশের অর্থনীতিকেও ধ্বংস করে দিতে সক্ষম। তাই প্রত্যেক নিরাপত্তা সংস্থা খোঁজ রাখে ভালো সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট এর। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা সব সময়ই আকাশচুম্বী।

শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিং

সাম্প্রতিক সময়ে সিলিকন ভ্যালিতে একটি বিতর্ক সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে। এই বিতর্কের নাম হতে পারে,”Human Mind Versus Machines.” অনেক প্রোগ্রামার ধারণা করছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমান মেশিনগুলি মধ্য শতাব্দীর মধ্যে বুধিমত্তায় ও কর্ম দক্ষতায় মানুষ কে ছাড়িয়ে যাবে – নতুন ধরণের কাজ শিখতে, ভাষা শিখতে মেশিনগুলির ডেভেলপার বা প্রোগ্রামারদের উপর নির্ভর করতে হবে না! যার কারণে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও  মেশিন লার্নিং দ্বারা পরিচালিত এই নতুন প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জগুলি পরিচালনা করার জন্য পর্যাপ্ত যোগ্য ব্যক্তিদের প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাচ্ছে না। মানুষের দ্বারা উদ্ভাবিত মেশিন যদি মানুষের চেয়ে স্মার্ট হয়ে হয়ে যায় তবে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকেই যায়, তাই বিশ্ব মানবতা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সাথে জড়িত  তথ্যগুলির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত বলেই বিশেষজ্ঞরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি)

চলতি ২০১৮ সালের মধ্যে আমরা দেখতে পাবো নতুন আর এক প্রযুক্তির উত্থান, যার নাম IOT বা InterneT of Things. ইন্ডাস্ট্রি গুলোতে আইওটি সেন্সর এর গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টির হারও দেখতে পাব। আইওটি ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী ম্যানুফ্যাকচারিং, অটোমোটিভ, অ্যারোস্পেস, ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে বেশবড় প্রভাব ফেলেছে। প্রযুক্তিবিদরা তো আইওটি’র যুগকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উত্থান বলেও ধারণা করছেন। ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি) হচ্ছে ইলেকট্রনিক্স, সফটওয়্যার, সেন্সর, নেটওয়ার্ক সংযোগের সাথে সংযুক্ত ফিজিক্যাল ডিভাইস যা পরিবহন, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, অ্যাকচুয়েটর এবং অন্যান্য ডিজিটাল আইটেমের নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত এবং তথ্য বিনিময় করতে সক্ষম।  অন্যান্য সেক্টরেও আইওটি’র বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে যার মধ্যে আছে শিপিং, রিটেইল, এগ্রিকালচার এবং হেলথকেয়ার। এই সম্প্রসারণে আরো অনেক আইওটি প্রফেশনাল নিয়োগের প্রয়োজন হবে, একই সাথে ইন্ডাস্ট্রিতে সৃষ্টি হবে আইওটি সংশ্লিষ্ট হাজারো পদ।

ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং 

ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এতোটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে   স্ক্রিন ও কীবোর্ড ইন্টারঅ্যাকশনগুলি হতে সবাই দূরে সরে যাচ্ছে। ডিজিটাল অ্যাসিস্টেন্স হিসেবে Alexa, Siri, Echo ব্যবহারকারীদের  মাঝে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ২০১৮ সালে, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠবে কারণ এটি ব্যবহার করা অনেক বেশি সহজ এবং সুবিধাজনক। আপনি ভাবুন না শুধুমাত্র ভয়েস কমান্ডের সহায়তায় দরজা খুলছেন, আলো জ্বালাচ্ছেন জীবন যাপন হবে আরামদায়ক।  ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এর সাহায্যে হোম অটোমেশন সিস্টেম এবং আইওটি নেটওয়ার্কগুলির সাথে ভয়েস কমান্ড এর ব্যবহার সংযুক্ত হয়ে আসবে নতুন শিল্প বিপ্লব।

বায়োটেকনোলজি এবং হেলথ কেয়ার আইটি

নানা ধরণের ঔষধ এবং থেরাপির জন্য বায়োটেকনোলজি প্রধান উৎস হয়ে উঠেছে যা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করে তুলছে। বায়োটেকনোলজি, জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলিত সহায়তায়, এমন সব নতুন প্রোডাক্ট নিয়ে এসেছে যা দীর্ঘজীবন ও সুস্থতাকে কেন্দ্র করে মানবকল্যাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভ্যাক্সিন প্রোডাকশন থেকে জেনেটিক মডিফিকেশন বায়োটেকনোলজি রয়েছে সবখানে। তাই বায়োটেকনোলজি বিষয়ে সদ্য নতুন স্নাতকদের জন্য বায়োটেকে ক্যারিয়ার গড়া হতে পারে এক অসামান্য সুযোগ। এছাড়াও হেলথ কেয়ার আইটি খাতে বহুল সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। একটি সময় ছিল যখন যেমন হাসপাতাল এবং ডাক্তারের অফিস ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ম্যনুয়ালি ফাইল-ফোল্ডার সংরক্ষনের ব্যবস্থা ছিল। দরকার হতো বিশাল স্টোরেজ রুমের।কিন্তু বর্তমানে অনলাইনে রেকর্ড রাখার ব্যবস্থার পাশাপাশি ক্লাউড-ভিত্তিক ডেটা স্টোরেজ এর ব্যবস্থা রয়েছে। তাই এই ক্ষেত্রে হেলথ কেয়ার আইটি এক্সিকিউটিভ এর সংখ্যা বাড়ছে।

শীর্ষ ১০টি আইটি স্কিল

শিল্পকৌশল রোবোটিক্স এবং অটোমেশন

শিল্প বিপ্লবের শুরু থেকেই মানব মনে ম্যাকানিকাল প্রযুক্তি বা রোবট এর প্রতি এক ধরণের ভীতি কাজ করে। মনব মনের ভয় তাঁদের শিল্পভিত্তিক বা জ্ঞানবৃত্তিক পেশা আজ বা কাল অটোমেশনের শিকার হবে। শ্রমজীবী বা মেধাজীবী সকলেই হারাবে নিজ নিজ চাকুরী। তাঁদের স্থলে নিয়োগ করা হবে রোবটকে। এই ভীতি যে পুরোপুরি ভিত্তিহীন তা কিন্তু নয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ও আইওটি ডিভাইসের বহুল ব্যবহার অনেকটা এই ভয়গুলির স্বপক্ষেই কাজ করছে। কিন্তু একটু ভাবুন তো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কি সুযোগ রয়েছে মানবীয় চিন্তা, চেতনা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করার। মানুষ মেশিন চালায়, মেশিন মানুষ কে নিয়ন্ত্রন করে না। তাই এটা নিয়ে কাজ যারা করছে সেখানেও লুকিয়ে রয়েছে অযুত সম্ভাবনা।

ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং বিজনেস ইন্টেলিজেন্স

তথ্য যদি হয় ক্ষমতার উৎস তবে আগামীতে কি হতে যাচ্ছে সেই পূর্বাভাস পেতে প্রয়োজন অভিজ্ঞদের কৌশল ও অ্যানালিসিস। তার জন্য প্রয়োজন সেই পরিমাণ মেধাবী জনশক্তি যারা বিজনেস ও ব্র্যান্ডিং এ আনবে নতুন ধারণা, ৬মাস আগে ধরতে পারবে ক্লায়েন্ট মাইন্ড সেট ও আপকামিং বিজনেস ট্রেন্ড। যাদের হাতে আছে সেই পরিমাণ তথ্য খুঁজে বের করার দক্ষতা, যারা জানে বিগ ডেটা অ্যানালিসিস তাদের জন্য রয়েছে সম্ভাবনার নতুন জগত আর তাদের আয় কল্পনাতীত।

মৌখিক এবং লিখিত যোগাযোগ সহ “নমনীয় দক্ষতা”-Soft Skill, সতর্কতা অবলম্বন এবং মানসিক বুদ্ধি- Emotional Intelligence

বিজ্ঞানীরা এবং ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে লজিক্যাল যুক্তি অনুসরণ করেন। প্রায়শই, তারা Soft Skill এর সহায়তায় কিভাবে দক্ষতাকে সঠিক পথে নির্দেশিত করে লক্ষ্য অর্জন করা যায় সে সম্পর্কে ধারণা রাখেন না। ফলশ্রুতিতে টেকনিক্যাল টিম ও ম্যানেজারিয়াল টিমের কাজের ক্ষেত্রে গ্যাপ থেকে যায়। কোম্পানি ও তার লক্ষ্যমাত্রা সহজে নির্ধারণ করতে পারেন না। তাই বর্তমান সময়ে টেকনিক্যাল লিডার কে ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স ম্যানেজমেন্ট এর পাশাপাশি কমিউনিকেশন ও সফট স্কিল এ দক্ষ হতে হয়। যারা ব্যালেন্সড ম্যানেজার তাদের চাহিদা তাই ইন্ডাস্ট্রিতে আকাশচুম্বী।

পরিশেষে পড়াশোনা কি বিষয়ে করছেন, তারচেয়েও জানা জরুরী ইন্ডাস্ট্রি আসলে কি চাইছে। আপনি যদি আপনার পছন্দসই বিষয়ের সাথে যুক্ত করেন নিজের কারিগরি দক্ষতা তবে বর্তমান প্রযুক্তি বিশ্বে আপনি একটি দিনও বেকার থাকবেন না, সেই বিষয়টি গ্যারান্টিড।

আজ এই পর্যন্তই। আগামীতে আবারো আসবো নতুন কোন বিষয় কে সামনে রেখে। ততদিন ‘প্রিয়লেখার’-সাথেই থাকুন।

তথ্যসূত্রঃ পি.কে.আগড়ওয়ালার ( ডিন ও সিইও- নর্থইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়, সিলিকন ভ্যালি) গবেষণা নিবন্ধ হতে.

About Naseeb Ur Rahman

Check Also

মঙ্গলে জনবসতি গড়ে তোলা বুদ্ধিমানের কাজ নয়

১৯৭২ সালে গণবিজ্ঞানী স্যার এল্টন জন হঠাত করেই বলে বসেন যে মঙ্গল গ্রহ এমন কোনো …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *