পড়াতে বসলেই বাসার দুষ্টু-মিষ্টি সন্তানটি যেন দস্যু হয়ে হঠাৎ চিৎকারে বাড়ি মাথায় তুলে দেয়। আর এই গোলমালে কর্মব্যস্ত আপনিও মেজাজ চরমে উঠিয়ে দিতে পারেন সহজে। আর তখনি শুরু হয়ে গেল কড়া শাসন, মার ধর আর এসবের মধ্যে বাচ্চাকে আর পড়াতে বসানোই হয়ে উঠে না ঠিকঠাক মতো। তিন থেকে পাঁচ বছর বয়সেই অধিকাংশ শিশুর লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয়। যদিও এই বয়সে তার খেলার দিকে প্রাধান্য দেয়াই বেশি উচিত, কারণ এই সময়টাতে সে পড়ার চেয়ে খেলতেই বেশি ভালোবাসে। কাজেই শিশুর আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরুর আগে থেকেই একটু একটু করে পড়াশোনার সঙ্গে পরিচিত করে তুলতে হবে। শিশুদের প্রয়োজনে খেলাকেই বইয়ের সঙ্গী করে নিলে মনও ভরে, বাড়ে জ্ঞানও। খেলায় খেলায় অপ্রিয় বই-খাতাও একসময় হয়ে ওঠে আপন। তারা টেরই পায় না কখন তাদের অজান্তেই অনেক কিছু শেখা হয়ে যাচ্ছে।
পড়াতে বসলেই বাসার দুষ্টু-মিষ্টি সন্তানটি যেন দস্যু হয়ে হঠাৎ চিৎকারে বাড়ি মাথায় তুলে দেয়। আর এই গোলমালে কর্মব্যস্ত আপনিও মেজাজ চরমে উঠিয়ে দিতে পারেন সহজে। আর তখনি শুরু হয়ে গেল কড়া শাসন, মার ধর আর এসবের মধ্যে বাচ্চাকে আর পড়াতে বসানোই হয়ে উঠে না ঠিকঠাক মতো। তিন থেকে পাঁচ বছর বয়সেই অধিকাংশ শিশুর লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয়। যদিও এই বয়সে তার খেলার দিকে প্রাধান্য দেয়াই বেশি উচিত, কারণ এই সময়টাতে সে পড়ার চেয়ে খেলতেই বেশি ভালোবাসে। কাজেই শিশুর আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরুর আগে থেকেই একটু একটু করে পড়াশোনার সঙ্গে পরিচিত করে তুলতে হবে। শিশুদের প্রয়োজনে খেলাকেই বইয়ের সঙ্গী করে নিলে মনও ভরে, বাড়ে জ্ঞানও। খেলায় খেলায় অপ্রিয় বই-খাতাও একসময় হয়ে ওঠে আপন। তারা টেরই পায় না কখন তাদের অজান্তেই অনেক কিছু শেখা হয়ে যাচ্ছে।